নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন।
কী কারণে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার নামে মামলা রয়েছে।
মিজানুর রহমান বাদলকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নোয়াখালীর পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেনও নিশ্চিত করেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় মিজানুর রহমান বাদলকে নোয়াখালী প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে সাদা পোশাকধারী একদল ডিবি পুলিশ তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করে পরিবার।
বুধবার রাতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও মেয়র আবদুল কাদের মির্জার অনুসারী আরিফুর রহমান বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খান, সাধারণ সম্পাদক নুরনবী চৌধুরী, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, স্থানীয় সাংবাদিক প্রশান্ত সুভাষ চন্দ্র, ইকবাল হোসেন মঞ্জু ও আমির হোসেনসহ ৯৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং আজ্ঞাতনামা ১৫০-২০০ জনকে আসামি করে কোম্পানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
গত ৮ মার্চ বিকেলে বসুরহাট রূপালি চত্বরে আবদুল কাদের মির্জার ব্যক্তিগত অফিস ভাংচুর ও ওইদিন রাতে বঙ্গবন্ধু চত্বরে আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের মঞ্চ ভাংচুরের ঘটনায় এ মামলা দায়ের করা হয়।