এই টিকা কর্মসূচির ওপর জোর দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। তিনি বলেন, ‘যদি ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যায়, তবে সত্যি এই মহামারি বিদায় নেবে এবং এটাই আমরা প্রত্যাশা করছি। আর এই টিকা কর্মসূচি আমাদের হাতে। এটা ঠিক সুযোগ নেওয়ার বিষয় নয়। এই টিকাদান কর্মসূচির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করব কি না, সেটা আমাদের বেছে নেওয়ার বিষয়।’
এদিকে আফ্রিকায় তৈরি এই টিকা শেষ ধাপের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হবে আগামী নভেম্বরে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালে এই টিকা অনুমোদন পাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বৈশ্বিক টিকা সরবরাহের উদ্যোগ কোভ্যাক্সের সহায়তায় যে প্রতিষ্ঠানগুলো টিকা তৈরির কাজ করছে, সেগুলোর অন্যতম এই আফ্রিজেন। এই প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করতে আফ্রিকার ওষুধ প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।