কুয়েতে চার বছর দণ্ডপ্রাপ্ত লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুলসহ তার পরিবারের ছয় সদস্য ও দুই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং (অর্থপাচার) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ২১ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বুধবার সিআইডিতে তদন্তাধীন থাকা এই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী নতুন এই দিন ধার্য করেন।
গত ২২ ডিসেম্বর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)-এর সহকারী পুলিশ সুপার (অর্গানাইজ ক্রাইম) আল আমিন বাদী হয়ে রাজধানীর পল্টন থানায় এই মামলা দায়ের করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন প্রধান, মেয়ে ওয়াফা ইসলাম, ভাই কাজী বদরুল আলম লিটন, ব্যক্তিগত কর্মচারী মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান মনির, জেসমিন প্রধানের কম্পানি জে ডব্লিউ লীলাবালী, কাজী বদরুল আল লিটনের মালিনাধীন কম্পানি জব ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল, এই কোম্পানির ম্যানেজার গোলাম মোস্তফাসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৫-৬জন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে- আসামিরা মানবপাচারকারী চক্রের সদস্য। তারা বিভিন্ন সময় ৩৮ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ৫৬৭ টাকা অবৈধভাবে আয় করেছেন। যার সঙ্গে পাপুল ও তার মেয়ের প্রতিষ্ঠান জড়িত।