করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে সাতদিনের কঠোর লকডাউন। দ্বিতীয় দিনের লকডাউনে প্রভাব পড়েছে কাঁচাবাজারে। সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে মাছ, মুরগি ও পেঁয়াজের। আর কমেছে সবজির দাম।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।
কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মাছের রাজা ইলিশের কেজিপ্রতি ১৪০০ টাকা। এছাড়া রুই মাছ ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, বোয়াল মাছ কেজিপ্রতি ৪০০ থেকে ৪৫০। পাবদা মাছ ৩০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।
কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিবর্তিত রয়েছে ব্রয়লার, সোনালী বা পাকিস্তানি কক মুরগি এবং লাল লেয়ার মুরগির দাম। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। লাল লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকার মধ্যে। আর সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৩০ টাকায়। বাজারে প্রতিকেজি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, বকরির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা।
রামপুরা বাজারে ঘুরে জানা যায়, পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।
মিরপুর ১১ নম্বর বাজারে দেখা যায়, সবজির কেজিতে দাম কমেছে ৫ টাকা থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। এসব বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা। চাল কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমরার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, ধুন্দুল ৫০ টাকা, কচুরমুখি ৫০ টাকা। কাঁচামরিচের কেজি ৪০ টাকা। আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা কেজি।
মিরপুর কালশি বাজারে দেখা গেছে, বোতলের এক লিটার সয়াবিন তেল ১৫৩ টাকা বিক্রি হচ্ছে। খোলা সয়াবিন তেলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৩৫ টাকায়। আর পাম সুপারের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে