‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করলেও দল পুনর্গঠনে কাজ করছেন। তৃণমূল থেকে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে তিনি নতুন রূপরেখা দিয়েছেন। সেই রূপরেখা অনুসরণ করে বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের কমিটি গঠিত হবে। আগামী দিনে যারা ভোট কেন্দ্র পাহারা দিতে পারবেন, রাজপথ পাহারা দিতে পারবেন, আন্দোলনের সময় রাজপথে দৃঢ় অবস্থান নিতে পারবেন- তাদেরই দলের নেতৃত্বে আনা হবে।’
কর্মিসভায় বকুল আরও বলেন, এ সরকার দিনের চাইতে রাতের বেলায় কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তারা রাতের বেলায় ভোট করে। রাতের অন্ধকারে শাসক দলের সোনার ছেলেরা হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। আর পরিকল্পিকভাবে শিল্পনগরী দৌলতপুরের একের পর এক শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। কাজের অভাবে শ্রমিকদের রিকশা কিংবা ইজিবাইক চালিয়ে সংসার চালাতে হয়। বন্ধ মিলের জমি দখল করে নেয় শাসক দলের নেতারা। সাংবাদিকরা সত্য বলতে পারেন না।
প্রবাসী সাংবাদিকের বোনকে মিথ্যা অজুহাতে গ্রেফতার করে নির্যাতন করা হয়। সাগর-রুনী হত্যার বিচার হয় না। সরকার উন্নয়নের গল্প শোনালেও রাতের বেলায় বানানো রাস্তা, সকালে উঠে দেখা যায় পিচ উঠে গেছে। এই হচ্ছে লুটপাটের উন্নয়ন।