ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে হামলার আগে সেখানকার বাসিন্দাদের উদ্দেশে সতর্কতা জারি করেছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ সতর্কতা জারি করা হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে বিবিসি জানায়, ইউক্রেনের আইন প্রয়োগকারী
রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘাতের অবসানে বেলারুশে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বৈঠক শুরু হয়েছে। আজ সোমবার স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে প্রিপিয়াত নদীর কাছে ইউক্রেন-বেলারুশ সীমান্তের গোমেল অঞ্চলে এই বৈঠক
গত বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া সামরিক অভিযানে রাশিয়ার ৪৩০০ সেনা নিহতের দাবি করেছে ইউক্রেন। তবে দাবির পক্ষে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রদান করেনি। আল জাজিরা জানায়, দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে
ইউক্রেনে রাশিয়ার সাড়ে তিন হাজারের বেশি সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করছে দেশটির সামরিক বাহিনী। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের এক পোস্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়ার সাড়ে তিন
রাশিয়ার হামলায় বিপর্যস্ত ইউক্রেন। এমন অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে দেশ ছেড়ে পালানোর জন্য সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন। তবে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলেনস্কি। যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত অফিসের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পালানোর
রাশিয়ার ৫০ সেনাকে হত্যার দাবি করেছে ইউক্রেন। পাশাপাশি, আক্রমণকারীদের চারটি ট্যাংক ও ছয়টি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। খবর রয়টার্সের। বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনী এক বিবৃতি
রুশ সৈন্যদের বোমা হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৭ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের পুলিশ। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, ওদেসার বাইরে পোডিলস্ক শহরের একটি সেনা ঘাঁটিতে হওয়া হামলায় ৬ জন নিহত
বর্তমানে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি রাশিয়া ও প্রতিবেশি ইউক্রেনের মধ্যে। যেকোনও সময় যুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে দুই দেশের মধ্যে। রাশিয়া দাবি, ইউক্রেন যেন কখনওই ন্যাটো সামরিক জোটের
রাশিয়া যেসব দাবি উত্থাপন করেছে সেগুলো উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট (ন্যাটো) কখনোই পূরণ করতে পারবে না। বিষয়টি জেনেবুঝেই রাশিয়া এসব দাবি করছে। শনিবার মিউনিখ সম্মেলনে ন্যাটোর মহাসচিব জিনস স্টলটেনবার্গ এ
ইউক্রেন সীমান্ত থেকে একদিকে সেনা প্রত্যাহার করছে রাশিয়া, আরেকদিকে সমরাস্ত্র ও যুদ্ধবিমান জড়ো করছে। এই ঘটনাকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ বলেই মনে করা হচ্ছে। স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি বিশ্লেষণ