শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দৈনিক আজকের সংবাদ পত্রিকার সংবাদ পড়তে এখন থেকে আমাদের নতুন ওয়েবসাইট www.dailyajkersangbad.com ভিজিট করুন। টাংগাইল বন বিভাগের দোখলা সদর বন বীটে সুফল প্রকল্পে হরিলুট আগ্রাবাদ ফরেস্ট কলোনী বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হলেন মোজাম্মেল হক শাহ চৌধুরী ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন এর নির্মানাধীন অফিসের চলমান কাজ পরিদর্শন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করায় দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে: শেখ সেলিম সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র চলছে সীমাহীন অনিয়ম এলজিইডির কুমিল্লা জেলা প্রকল্পের পিডি শরীফ হোসেনের অনিয়ম যুবলীগে পদ পেতে উপঢৌকন দিতে হবে না: পরশ নির্বাচন যুদ্ধক্ষেত্র নয়, পেশি শক্তির মানসিকতা পরিহার করতে হবে: সিইসি

কক্সবাজারে রেঞ্জ কর্মকর্তার যোগসাজশে সেগুন বাগান নিধন

কক্সবাজার প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১
  • ৩৯৭ পাঠক পড়েছে

কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের জোয়ারিয়ানালা রেঞ্জের জোয়ারিয়ানালা বনবীটের আওতাধীন ২০০০ সালে সৃজিত ৪০ হেক্টর বনভূমির সেগুনবাগান নিয়ে চলছে দুবৃর্ত্তায়ন। খোদ রেঞ্জ ও বিট কর্মকর্তা যোগসাজশ করে দিনে এবং রাতে মুল্যবান সেগুন গাছ বিক্রয় করে দিচ্ছে।

বনবিভাগের আওতাধীন রাষ্ট্রীয় সম্পদ এভাবে হরিলুট করা হলেও বিভাগীয় বন কর্মকর্তাও এর ভাগ পাওয়ায় নিরব দর্শক হয়ে আছে বলে অভিযোগ।এরআগে এই সেগুন বাগানের পাহারাদার ছিলেন স্থানীয় নজির আলম নামের এক ব্যক্তি।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেগুন বাগান পাহারাদার নজির আলম বনবিভাগের পক্ষ হয়ে কাঠ চোরাকারবারীদের কাছ থেকে টাকার লেনদেন করে আসছিল।

সেগুন বাগানের গাছ লুঠের কাজের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হেডম্যান বশির আহমদ, বিট কর্মকর্তা ও রেঞ্জ কর্মকর্তার সাথে পাহারাদার নজির আলমের বিরোধ সৃষ্টি হয়। পরে তাকে পাওনা বেতন না দিয়েই পাহারাদার কাজ থেকে তাড়িয়ে দেন রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ টিটু। এছাড়াও সেগুন গাছ বিক্রি কাজে প্রত্যক্ত সহযোগিতাকারী পাহারাদার নজির আলম জোয়ারিয়া নালা রেঞ্জ ও বনবিট কর্মকর্তার সাথে আঁতাত করে ৪০ একর বন ভুমি দখল করে সেখানে লেবু বনায়ন গড়ে তুলে।ক্ষুদ্ধ বনকর্মীরা এই নজির আলমের লেবু বাগানের প্রায় ১০ লাখ লেবু সহ ৫ হাজার লেবু গাছও কেটে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ।

এমনকি লেবু বাগান কেটে দিয়ে ক্ষান্ত হননি বন কর্মীরা। তার বিরুদ্ধে উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা তহিদুল ইসলাম (ডিএফও) ৪ টি এবং বনবিট কর্মকর্তা বাদী হয়ে একটিসহ মোট ৫ টি মামলা দায়ের করে পাহারাদারকে ঘরছাড়া করা হয়েছে।এরপর হেডম্যান বশিরের যোগসাজশে বনকর্মীরা রাষ্ট্রীয় সম্পদ মুল্যবান সেগুন গাছগুলো কেটে বিক্রি করে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ।বিভাগীয় বন কর্মকর্তা তহিদুল ইসলামের বক্তব্য নেওয়ার জন্য ফোন করা তিনি এবিষয়ে কথা বলতে জারি হয়নি। জোয়ারিয়া নালা রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ টিটু বলেন, সেগুন বাগারে গাছ লুট করে বিক্রি কারা ঘটনা ডিএফও স্যার অবগত আছে।

নিউজটি শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
© All rights reserved © 2019-2020 । দৈনিক আজকের সংবাদ
Design and Developed by ThemesBazar.Com
SheraWeb.Com_2580