বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দৈনিক আজকের সংবাদ পত্রিকার সংবাদ পড়তে এখন থেকে আমাদের নতুন ওয়েবসাইট www.dailyajkersangbad.com ভিজিট করুন। টাংগাইল বন বিভাগের দোখলা সদর বন বীটে সুফল প্রকল্পে হরিলুট আগ্রাবাদ ফরেস্ট কলোনী বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হলেন মোজাম্মেল হক শাহ চৌধুরী ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন এর নির্মানাধীন অফিসের চলমান কাজ পরিদর্শন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করায় দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে: শেখ সেলিম সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র চলছে সীমাহীন অনিয়ম এলজিইডির কুমিল্লা জেলা প্রকল্পের পিডি শরীফ হোসেনের অনিয়ম যুবলীগে পদ পেতে উপঢৌকন দিতে হবে না: পরশ নির্বাচন যুদ্ধক্ষেত্র নয়, পেশি শক্তির মানসিকতা পরিহার করতে হবে: সিইসি

খায়রুজ্জামানকে ফেরাতে আইনি প্রচেষ্টা চলবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার:
  • প্রকাশিত সময় : বুধবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২২৩ পাঠক পড়েছে

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার ও জেলহত্যা মামলার সন্দেহভাজন আসামি এম খায়রুজ্জামানকে দেশে ফেরাতে সরকার সবধরনের আইনি প্রচেষ্টা চালাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। বুধবার মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ তাদের ডিপোর্টেশন সেন্টার থেকে সাবেক এই কূটনীতিককে মুক্তি দিয়েছে। সন্ধ্যায় এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মন্ত্রী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খবরটা পেয়েছি। যত ধরনের আইনি প্রক্রিয়া আছে, সেগুলোতে আমরা প্রচেষ্টা চালাব।’ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও আইনি লড়াইয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে মোমেন বলেন, ‘আমরা আমাদের ক্রিমিনাল যারা তাদেরকে স্বদেশে এনে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করি। অনেকে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু কারো যদি ঠিকানা বা অবস্থান পাই, আমরা আইনি প্রক্রিয়ার আশ্রয় নিই।’

আইনজীবী নিয়োগ করা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে আমি জানি না।’ এর আগে খায়রুজ্জামানকে প্রত্যর্পণে মালয়েশিয়ার আদালত স্থগিতাদেশ দেওয়ার পরদিনই তাকে মুক্তি দেয় দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। এক যুগের বেশি সময় ধরে শরণার্থী হিসেবে মালয়েশিয়ায় বসবাস করে আসা অবসরপ্রাপ্ত মেজর খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১৯৭৫ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে চার জাতীয় নেতাকে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এই মামলায় শুরুতে তার নাম থাকলেও পরে তাকে খালাস দেওয়া হয়।

চারদলীয় জোট সরকারের সময় রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পাওয়া সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে হাইকমিশনার করে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তাকে বিচারের মুখোমুখি হওয়ার জন্য দেশে ফিরতে বলা হয়েছিল। কিন্তু বিপদ বুঝে তিনি কুয়ালালামপুর থেকে জাতিসংঘের শরণার্থী কার্ড নিয়ে সেখানেই থেকে যান।

নিউজটি শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
© All rights reserved © 2019-2020 । দৈনিক আজকের সংবাদ
Design and Developed by ThemesBazar.Com
SheraWeb.Com_2580