শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দৈনিক আজকের সংবাদ পত্রিকার সংবাদ পড়তে এখন থেকে আমাদের নতুন ওয়েবসাইট www.dailyajkersangbad.com ভিজিট করুন। টাংগাইল বন বিভাগের দোখলা সদর বন বীটে সুফল প্রকল্পে হরিলুট আগ্রাবাদ ফরেস্ট কলোনী বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হলেন মোজাম্মেল হক শাহ চৌধুরী ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন এর নির্মানাধীন অফিসের চলমান কাজ পরিদর্শন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করায় দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে: শেখ সেলিম সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র চলছে সীমাহীন অনিয়ম এলজিইডির কুমিল্লা জেলা প্রকল্পের পিডি শরীফ হোসেনের অনিয়ম যুবলীগে পদ পেতে উপঢৌকন দিতে হবে না: পরশ নির্বাচন যুদ্ধক্ষেত্র নয়, পেশি শক্তির মানসিকতা পরিহার করতে হবে: সিইসি

শিশু আবু সাঈদ হত্যা: তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১
  • ২২৪ পাঠক পড়েছে

সিলেট নগরীর শাহ মীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র আবু সাঈদ (৯) হত্যা মামলায় তিন আসামিকে বিচারিক (নিম্ন) আদালতের দেয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামানের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার এ রায় দেয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-সিলেটের বিমানবন্দর থানার বরখাস্ত হওয়া কনস্টেবল এবাদুর রহমান পুতুল, সিলেট জেলা ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাকিব ও পুলিশের কথিত সোর্স আতাউর রহমান গেদা।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ বলেন, ‘ডেথ রেফারেন্স গ্রহণ করে আসামিদের মৃদ্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি তাদের আপিল খারিজ করা হয়েছে।’

আবু সাঈদ সিলেট নগরীর রায়নগর শাহ মীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল। তার ববার নাম আব্দুল মতিন। ২০১৫ সালের ১১ মার্চ আবু সাঈদকে অপহরণের পর তার পরিবারের কাছে পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা।

এরপর ১৪ মার্চ রাতে নগরীর ঝর্নার পাড় সোনাতলা এলাকায় পুলিশ কনস্টেবল এবাদুর রহমান পুতুলের বাসার ছাদের চিলেকোঠা থেকে সাঈদের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন সাঈদের বাবা আব্দুল মতিন কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন।

২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এ মামলায় চারজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন সিলেট কোতোয়ালি থানার তৎকালীন ওসি (তদন্ত) মোশাররফ হোসেন।

চার্জশিটে অভিযুক্তরা হলেন- সিলেটের বিমানবন্দর থানার বরখাস্ত হওয়া কনস্টেবল এবাদুর রহমান পুতুল, সিলেট জেলা ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাকিব, পুলিশের কথিত সোর্স আতাউর রহমান গেদা ও ওলামা লীগ নেতা মাহিব হোসেন মাসুম।

২০১৫ সালের ৩০ নভেম্বর মাসুমকে খালাস দিয়ে বাকি তিনজনকে মৃত্যদণ্ড দেন সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুর রশিদ।

পরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। আসামিরাও আপিল আবেদন করেন। ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি শেষে আজ রায় ঘোষণা করা হলো।

 

 

নিউজটি শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর
© All rights reserved © 2019-2020 । দৈনিক আজকের সংবাদ
Design and Developed by ThemesBazar.Com
SheraWeb.Com_2580